ঋতুটা বসন্ত, আর এই ঋতুতে সুন্দর আবহাওয়া উপভোগের সঙ্গে ধুলোবালুর
বিড়ম্বনাও সহ্য করতে হয়। ধুলোবালুর কারণে ত্বকে বেশ কিছু ধরনের সমস্যা হয়।
তার মধ্যে ব্ল্যাক হেডস অন্যতম। ছেলে কিংবা মেয়ে উভয়েরই নাকের ত্বকে
ব্ল্যাক হেডস হতে পারে। ব্ল্যাক হেডস হলে নাকের ত্বকে কালো গুঁড়ি গুঁড়ি ছোপ
পড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকখানি কমে যায়। আর প্রথম থেকে ব্ল্যাক হেডস দূর
করার ব্যাপারে সচেতন না হলে নাকের ওপরের অংশ থেকে সারা ত্বকে ছড়িয়ে যেতে
পারে।
হেয়ারোবিকস ব্রাইডালের স্বত্বাধিকারী রূপবিশেষজ্ঞ তানজিমা শারমিন বলেন, যেকোনো বয়সে ধুলোবালুর কারণে ব্ল্যাক হেডস হতে পারে। কৈশোর ও প্রৌঢ় বয়সে ব্ল্যাক হেডসের সমস্যা বেশি দেখা যায়। মূলত মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে ব্ল্যাক হেডস হয়। ধুলোবালু ও ত্বকের মৃত কোষ জমে রোমকূপ বন্ধ হয়ে এ সমস্যা হয়। প্রথমে অনেকেই এই হালকা কালো ছোপ ছোপ দাগকে গুরুত্ব দেয় না। শুরুর দিকে ব্ল্যাক হেডসের ছিদ্র কম থাকে। সময়মতো যত্ন না নিলে এই দাগ সারা মুখে ছড়িয়ে যায়। সারা মুখে ছড়িয়ে পড়লে যতই তুলে ফেলা হোক না কেন, আবার দ্রুত সারা মুখে ছড়িয়ে যায়।
তবে এতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। ব্ল্যাক হেডস প্রতিরোধের কথাও বলেছেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, ঘরে কয়েক ধরনের প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করা। পরিমাণমতো লেবুর রস, মধু, কর্ন ফ্লাওয়ার, ভিনেগার ও চিনি মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে মুখ, বিশেষ করে নাকের চারপাশের অংশ ম্যাসাজ করা যেতে পারে। আবার দুই চা-চামচ ডিমের সাদা অংশ, চন্দনের গুঁড়া, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে এই পদ্ধতিতে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। প্রতিদিন দুবার এই প্যাক ব্যবহার করলে ব্ল্যাক হেডস অনেকাংশে কমে যায়। চাইলে প্যাক তৈরি করে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করা যায়। প্যাক ব্যবহার শেষে মুখ ভালো করে ধুয়ে নাকের পাশে বরফ দিয়ে ঘষে নিলে ভালো হয়। যার ব্ল্যাক হেডসের প্রকোপ বেশি, সে চাইলে পার্লারে গিয়ে ১০ মিনিট ফেসিয়াল কিংবা রেগুলার ফেসিয়াল করতে পারে। এই ফেসিয়াল মাসে তিনবার পর্যন্ত করা যায়। এতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে খাওয়াদাওয়ার দিকে বিশেষ যত্নবান হওয়ার কথা বলেন বিউটিশিয়ান। খেতে হবে প্রচুর ফল আর পানি। এতে ব্ল্যাক হেডস কমে যাবে, ত্বক হবে সুন্দর আর আকর্ষণীয়।
ইমেজঃ নোবেলের ত্বকে ব্ল্যাক হেডস নেই, সময়মতো যত্ন নিলে আপনিও পেতে পারেন এমন সুস্থ ত্বক।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০১, ২০১১
হেয়ারোবিকস ব্রাইডালের স্বত্বাধিকারী রূপবিশেষজ্ঞ তানজিমা শারমিন বলেন, যেকোনো বয়সে ধুলোবালুর কারণে ব্ল্যাক হেডস হতে পারে। কৈশোর ও প্রৌঢ় বয়সে ব্ল্যাক হেডসের সমস্যা বেশি দেখা যায়। মূলত মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে ব্ল্যাক হেডস হয়। ধুলোবালু ও ত্বকের মৃত কোষ জমে রোমকূপ বন্ধ হয়ে এ সমস্যা হয়। প্রথমে অনেকেই এই হালকা কালো ছোপ ছোপ দাগকে গুরুত্ব দেয় না। শুরুর দিকে ব্ল্যাক হেডসের ছিদ্র কম থাকে। সময়মতো যত্ন না নিলে এই দাগ সারা মুখে ছড়িয়ে যায়। সারা মুখে ছড়িয়ে পড়লে যতই তুলে ফেলা হোক না কেন, আবার দ্রুত সারা মুখে ছড়িয়ে যায়।
তবে এতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। ব্ল্যাক হেডস প্রতিরোধের কথাও বলেছেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, ঘরে কয়েক ধরনের প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করা। পরিমাণমতো লেবুর রস, মধু, কর্ন ফ্লাওয়ার, ভিনেগার ও চিনি মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে মুখ, বিশেষ করে নাকের চারপাশের অংশ ম্যাসাজ করা যেতে পারে। আবার দুই চা-চামচ ডিমের সাদা অংশ, চন্দনের গুঁড়া, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে এই পদ্ধতিতে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। প্রতিদিন দুবার এই প্যাক ব্যবহার করলে ব্ল্যাক হেডস অনেকাংশে কমে যায়। চাইলে প্যাক তৈরি করে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করা যায়। প্যাক ব্যবহার শেষে মুখ ভালো করে ধুয়ে নাকের পাশে বরফ দিয়ে ঘষে নিলে ভালো হয়। যার ব্ল্যাক হেডসের প্রকোপ বেশি, সে চাইলে পার্লারে গিয়ে ১০ মিনিট ফেসিয়াল কিংবা রেগুলার ফেসিয়াল করতে পারে। এই ফেসিয়াল মাসে তিনবার পর্যন্ত করা যায়। এতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে খাওয়াদাওয়ার দিকে বিশেষ যত্নবান হওয়ার কথা বলেন বিউটিশিয়ান। খেতে হবে প্রচুর ফল আর পানি। এতে ব্ল্যাক হেডস কমে যাবে, ত্বক হবে সুন্দর আর আকর্ষণীয়।
ইমেজঃ নোবেলের ত্বকে ব্ল্যাক হেডস নেই, সময়মতো যত্ন নিলে আপনিও পেতে পারেন এমন সুস্থ ত্বক।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০১, ২০১১
0 comments:
Post a Comment