বলিউডে
রীতিমতো তোলপাড় তুলেছে খবরটি। মুম্বাইয়ের এক হোটেলে সঞ্জয় দত্তের দেওয়া
পার্টিতে উপস্থিত হয়ে ফারাহ খানের স্বামী সিরিশ কুন্দার গায়ে হাত তুলেছেন
শাহরুখ খান। ফিল্মফেয়ার অনুষ্ঠান শেষ করে সোমবার ভোর সাড়ে চারটার দিকে
তিনজন দেহরক্ষীসহ সঞ্জয় দত্তের দেওয়া পার্টিতে পৌঁছেন শাহরুখ। সেখানে
পৌঁছেই তিনি সিরিশ কুন্দারের দিকে তেড়ে যান এবং তাঁর চুল ধরে মাটিতে ফেলে
দেন। মারমুখো শাহরুখের এ কাণ্ডের খবর জানিয়েছে টিএনএন।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে টিএনএন জানিয়েছে, হাজির হওয়ার পর শাহরুখ খান পরিচালক
সিরিশের দিকে তেড়ে যান। এরপর তাঁকে চুল ধরে ফেলে দেন। এ সময় বাবা দেওয়ান
ঘটনার সুরাহায় এগিয়ে এলে তাঁর সঙ্গেও বাক-বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন শাহরুখ। শেষে
সঞ্জয় দত্ত এসে সরিয়ে নিয়ে যান শাহরুখ খানকে। এর পর কুন্দারও অনুষ্ঠান
ছেড়ে যান। এ সময় অবশ্য ফারাহ খান উপস্থিত ছিলেন না। তিনি বাইরে শুটিংয়ে
ব্যস্ত ছিলেন।
বলিউডের টিনসেলে ভদ্রলোক হিসেবেই খ্যাতি রয়েছে শাহরুখ খানের। অথচ শাহরুখের
হঠাত্ এমন মারমুখো হওয়ার কারণ কী? কানাঘুষা হচ্ছে, শাহরুখ-প্রিয়াঙ্কাকে
জড়িয়ে কোনো কথা হয়তো বলে থাকবেন সিরিশ কুন্দার। কিন্তু কুন্দারের পক্ষ থেকে
তা অস্বীকার করা হচ্ছে। শাহরুখের রা ডট ওয়ান ছবিটি নিয়ে টুইটারে শাহরুখের
অপছন্দের টুইটও করেছিলেন কুন্দার। সে রাগেও হয়তো কুন্দারকে অনুষ্ঠানে দেখেই
আরও রেগে তেড়ে গিয়েছিলেন তিনি! তবে কেউ বিষয়টি নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলছেন
না।
সে ক্ষেত্রে কারণটি ঠিক কী হতে পারে? সব ঘটনা জেনে এর একটি উত্তর দিয়েছেন
নির্মাতা সিরিশ কুন্দারের স্ত্রী প্রখ্যাত কোরিওগ্রাফার ফারাহ খান। তিনি
জানিয়েছেন, ‘শাহরুখ আমার ভালো বন্ধু। সে আমাকে একসময় বলত, সমস্যা সমাধানের
ক্ষেত্রে সবচেয়ে বাজে ব্যাপার হচ্ছে, গায়ে হাত তোলা। আর শেষ পর্যন্ত সেই
কিনা এটা করে বসল!’
এদিকে মারামারির সময় শাহরুখের পক্ষ নিয়েছেন সঞ্জয় দত্ত—এমন খবরও চাউর
হয়েছে। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সঞ্জয় বলেছেন, ‘আমি মারামারিটা ঠেকিয়েছি
মাত্র।’
- Featured Post 1 with Small Thumbnail
- Featured Post 2 with Small Thumbnail
- Featured Post 3 with Small Thumbnail
- Featured Post 4 with Small Thumbnail
Title Featured Post 1
Etiam augue pede, molestie eget, rhoncus at, convallis ut, eros...More
Title Featured Post 2
Aliquam sit amet felis. Mauris semper, velit semper laoreet dictum, quam diam dictum urna, nec placerat elit nisl in quam...More
Title Featured Post 3
Etiam augue pede, molestie eget, rhoncus at, convallis ut, eros...More
Title Featured Post 4
Aliquam sit amet felis. Mauris semper, velit semper laoreet dictum, quam diam dictum urna, nec placerat elit nisl in quam...More
Monday, January 30, 2012
model boy novel
ঋতুটা বসন্ত, আর এই ঋতুতে সুন্দর আবহাওয়া উপভোগের সঙ্গে ধুলোবালুর
বিড়ম্বনাও সহ্য করতে হয়। ধুলোবালুর কারণে ত্বকে বেশ কিছু ধরনের সমস্যা হয়।
তার মধ্যে ব্ল্যাক হেডস অন্যতম। ছেলে কিংবা মেয়ে উভয়েরই নাকের ত্বকে
ব্ল্যাক হেডস হতে পারে। ব্ল্যাক হেডস হলে নাকের ত্বকে কালো গুঁড়ি গুঁড়ি ছোপ
পড়ে। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকখানি কমে যায়। আর প্রথম থেকে ব্ল্যাক হেডস দূর
করার ব্যাপারে সচেতন না হলে নাকের ওপরের অংশ থেকে সারা ত্বকে ছড়িয়ে যেতে
পারে।
হেয়ারোবিকস ব্রাইডালের স্বত্বাধিকারী রূপবিশেষজ্ঞ তানজিমা শারমিন বলেন, যেকোনো বয়সে ধুলোবালুর কারণে ব্ল্যাক হেডস হতে পারে। কৈশোর ও প্রৌঢ় বয়সে ব্ল্যাক হেডসের সমস্যা বেশি দেখা যায়। মূলত মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে ব্ল্যাক হেডস হয়। ধুলোবালু ও ত্বকের মৃত কোষ জমে রোমকূপ বন্ধ হয়ে এ সমস্যা হয়। প্রথমে অনেকেই এই হালকা কালো ছোপ ছোপ দাগকে গুরুত্ব দেয় না। শুরুর দিকে ব্ল্যাক হেডসের ছিদ্র কম থাকে। সময়মতো যত্ন না নিলে এই দাগ সারা মুখে ছড়িয়ে যায়। সারা মুখে ছড়িয়ে পড়লে যতই তুলে ফেলা হোক না কেন, আবার দ্রুত সারা মুখে ছড়িয়ে যায়।
তবে এতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। ব্ল্যাক হেডস প্রতিরোধের কথাও বলেছেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, ঘরে কয়েক ধরনের প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করা। পরিমাণমতো লেবুর রস, মধু, কর্ন ফ্লাওয়ার, ভিনেগার ও চিনি মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে মুখ, বিশেষ করে নাকের চারপাশের অংশ ম্যাসাজ করা যেতে পারে। আবার দুই চা-চামচ ডিমের সাদা অংশ, চন্দনের গুঁড়া, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে এই পদ্ধতিতে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। প্রতিদিন দুবার এই প্যাক ব্যবহার করলে ব্ল্যাক হেডস অনেকাংশে কমে যায়। চাইলে প্যাক তৈরি করে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করা যায়। প্যাক ব্যবহার শেষে মুখ ভালো করে ধুয়ে নাকের পাশে বরফ দিয়ে ঘষে নিলে ভালো হয়। যার ব্ল্যাক হেডসের প্রকোপ বেশি, সে চাইলে পার্লারে গিয়ে ১০ মিনিট ফেসিয়াল কিংবা রেগুলার ফেসিয়াল করতে পারে। এই ফেসিয়াল মাসে তিনবার পর্যন্ত করা যায়। এতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে খাওয়াদাওয়ার দিকে বিশেষ যত্নবান হওয়ার কথা বলেন বিউটিশিয়ান। খেতে হবে প্রচুর ফল আর পানি। এতে ব্ল্যাক হেডস কমে যাবে, ত্বক হবে সুন্দর আর আকর্ষণীয়।
ইমেজঃ নোবেলের ত্বকে ব্ল্যাক হেডস নেই, সময়মতো যত্ন নিলে আপনিও পেতে পারেন এমন সুস্থ ত্বক।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০১, ২০১১
হেয়ারোবিকস ব্রাইডালের স্বত্বাধিকারী রূপবিশেষজ্ঞ তানজিমা শারমিন বলেন, যেকোনো বয়সে ধুলোবালুর কারণে ব্ল্যাক হেডস হতে পারে। কৈশোর ও প্রৌঢ় বয়সে ব্ল্যাক হেডসের সমস্যা বেশি দেখা যায়। মূলত মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে ব্ল্যাক হেডস হয়। ধুলোবালু ও ত্বকের মৃত কোষ জমে রোমকূপ বন্ধ হয়ে এ সমস্যা হয়। প্রথমে অনেকেই এই হালকা কালো ছোপ ছোপ দাগকে গুরুত্ব দেয় না। শুরুর দিকে ব্ল্যাক হেডসের ছিদ্র কম থাকে। সময়মতো যত্ন না নিলে এই দাগ সারা মুখে ছড়িয়ে যায়। সারা মুখে ছড়িয়ে পড়লে যতই তুলে ফেলা হোক না কেন, আবার দ্রুত সারা মুখে ছড়িয়ে যায়।
তবে এতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। ব্ল্যাক হেডস প্রতিরোধের কথাও বলেছেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, ঘরে কয়েক ধরনের প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করা। পরিমাণমতো লেবুর রস, মধু, কর্ন ফ্লাওয়ার, ভিনেগার ও চিনি মিশিয়ে একটা প্যাক তৈরি করে মুখ, বিশেষ করে নাকের চারপাশের অংশ ম্যাসাজ করা যেতে পারে। আবার দুই চা-চামচ ডিমের সাদা অংশ, চন্দনের গুঁড়া, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে এই পদ্ধতিতে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। প্রতিদিন দুবার এই প্যাক ব্যবহার করলে ব্ল্যাক হেডস অনেকাংশে কমে যায়। চাইলে প্যাক তৈরি করে ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করা যায়। প্যাক ব্যবহার শেষে মুখ ভালো করে ধুয়ে নাকের পাশে বরফ দিয়ে ঘষে নিলে ভালো হয়। যার ব্ল্যাক হেডসের প্রকোপ বেশি, সে চাইলে পার্লারে গিয়ে ১০ মিনিট ফেসিয়াল কিংবা রেগুলার ফেসিয়াল করতে পারে। এই ফেসিয়াল মাসে তিনবার পর্যন্ত করা যায়। এতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে খাওয়াদাওয়ার দিকে বিশেষ যত্নবান হওয়ার কথা বলেন বিউটিশিয়ান। খেতে হবে প্রচুর ফল আর পানি। এতে ব্ল্যাক হেডস কমে যাবে, ত্বক হবে সুন্দর আর আকর্ষণীয়।
ইমেজঃ নোবেলের ত্বকে ব্ল্যাক হেডস নেই, সময়মতো যত্ন নিলে আপনিও পেতে পারেন এমন সুস্থ ত্বক।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০১, ২০১১
Monday, January 23, 2012
amir khan bangla actor
পনেরো বছর আগে বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্য ‘শুধু তুমি’ নামের একটি
নাটকে অভিনয় করেছিলেন আমিন খান। নাটকটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন
মৌসুমী। এরপর আর কখনোই তাকে কোনো নাটক কিংবা টেলিফিল্মে অভিনয় করতে দেখা
যায়নি। পনেরো বছর পর আবার ছোট পর্দার জন্য অভিনয় করলেন এই নায়ক। ‘ভূ চিত্র’
নামের একটি টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন তিনি। টেলিফিল্মটির গল্প রচনা ও
পরিচালনা করেছেন সঞ্জয় বড়ুয়া। গত সপ্তাহে টেলিফিল্মটির শুটিং সম্পন্ন
হয়েছে। শেয়ারবাজারে ধসের কারণে সাধারণ মানুষের জীবনে কেমন প্রভাব পড়ে তারই
উপর উপজীব্য করে টেলিফিল্মটির গল্প এগিয়ে যায়। টেলিফিল্মটিতে আমিন খানের
বিপরীতে অভিনয় করেছেন বিন্দু। দীর্ঘদিন পর ছোট পর্দায় কাজ করা প্রসঙ্গে
আমিন খান বলেন, ‘আমি চলচ্চিত্রেরই একজন শিল্পী। পনেরা বছর আগে একটি নাটকে
অভিনয় করেছিলাম। শেয়ারবাজারে ধসের কারণে সাধারণ মানুষের জীবনে অনেক দুর্দশা
নেমে আসে। শেয়ারবাজারের চক্রান্তকারী ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে নীরব
প্রতিবাদের ভাষা স্বরূপই এই টেলিফিল্মটি নির্মিত হয়েছে। জীবনঘনিষ্ঠ এই
কাজটি করতে আমার খুবই ভালো লেগেছে।’ আমিন খান ও বিন্দু ছাড়া এতে আরও অভিনয়
করেছেন শর্মিলী আহমেদ, শাহরিয়ার শুভ।
bangla actor rajjak আজ নায়করাজের ৭০তম জন্মদিন
দেশীয় চলচ্চিত্রের জীবন্ত কিংবদন্তি নায়করাজ রাজ্জাক সত্তর বছর পূর্ণ
করলেন আজ। নায়করাজের সত্তর বছর পূর্তি এবং ৭১ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আজ
সন্ধ্যা সাতটা ত্রিশ মিনিটে গুলশানে তার বাসভবন লক্ষ্মীকুঞ্জে এক ঘরোয়া
উত্সবের আয়োজন করা হয়েছে। এখানে নায়করাজের প্রিয় কর্মস্থল চলচ্চিত্রের
কাছের মানুষ উপস্থিত থাকবেন। পুরো অনুষ্ঠানটি তত্ত্বাবধান করবেন নায়করাজ
পরিবার। ৭০তম জন্মদিনের অনুভূতি জানাতে গিয়ে নায়করাজ বলেন, ‘মাত্র বাইশ বছর
বয়স থেকে আমি পুরোদমে সংসারের হাল ধরি। চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করি। তারপর
থেকে এখন পর্যন্ত আল্লাহ আমাকে বেশ ভালো রেখেছেন। এজন্য মহান আল্লাহতায়ালার
কাছে আমি কৃতজ্ঞ। কৃতজ্ঞ দেশবাসীর কাছেও, যারা এখনও আমার ছবি দেখার জন্য
প্রেক্ষাগৃহে যান। কৃতজ্ঞ আমার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের কাছে, যারা আমাকে
সব সময় আগলে রাখেন। আমি দেশবাসীর কাছে, আমার পরিবারের কাছে, আমার
চলচ্চিত্র পরিবারের কাছে দোয়া চাই, যেন আমি সুস্থ থাকতে পারি, আরও ভালো
কিছু কাজ করে যেতে পারি।’
বিনোদন
Saturday, January 21, 2012
ইদানীং মোনালিসা bangla model
বিনোদন সারাদিন
ইদানীং মোনালিসা
আলমগীর কবির
নৃত্যের পাশাপাশি মডেলিং ও অভিনয়
করে নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন মোনালিসা। তবে ক্যারিয়ারের এ
পর্যায়ে এসে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কোনো একটি টিভি চ্যানেলে নিয়মিত
নাচের একটি অনুষ্ঠান করবেন। অনুষ্ঠানটির পরিকল্পনা এরই মধ্যে অনেক দূর
এগিয়েছে বলে জানালেন মোনালিসা। শুধু তাই নয়, মোনালিসা নিজেই এ অনুষ্ঠানের
সঞ্চালনা ও পরিচালনাতেও থাকবেন বলে জানালেন তিনি। মোনালিসা বলেন, আমি
মডেলিং ও অভিনয়ের মাধ্যমে পরিচিতি পেলেও নাচের প্রতি আমার সব সময়ই অন্য
রকম ভালোবাসা আছে। কারণ মডেলিং আর অভিনয়ে আসার আগে থেকেই আমি নৃত্যশিল্পী
ছিলাম। অনেক দিন ধরেই মডেলিং ও অভিনয়ের বাইরে নতুন কিছু করার পরিকল্পনা
মাথায় ঘুরছিল। এই পরিকল্পনাগুলো এবার বাস্তবায়ন করতে চাই। মোনালিসা আরো
বলেন, একাধিক টিভি চ্যানেলের সাথে এ নিয়ে আমার কথা হয়েছে। আশা করছি
দুই-এক মাসের মধ্যেই আমি নাচের অনুষ্ঠানটির কাজ শুরু করতে পারব।’ এ দিকে
মোস্তফা কামাল রাজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্রে প্রথমবারের মতো বড় পর্দায় কাজ
করবেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে এর কাজ শুরু
হবে। এর মধ্যে আমার চরিত্রের অংশগুলো বেশ ভালো করে পড়েছি। অনেক সুন্দর
একটি চরিত্র। আশা করছি এটি দর্শক ভালোভাবেই নেবেন। তবে এর বিষয়বস' আগে
থেকে শেয়ার করা নিষেধ থাকায় বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না।’দুবাই যাচ্ছেন সারিকা
দুবাই যাচ্ছেন সারিকা। কোনো ব্যক্তিগত সফরে নয়। নাটকের জন্যেই তার এই
দুবাই যাওয়া। মার্চের প্রথম সপ্তাহে দুবাইয়ে যেতে পারেন সারিকা। নাট্যকার
পরিচালক শামিমুল ইসলাম শামিমের তিনটি নাটকের কাজ হবে দুবাইতে। নাটকগুলিতে
অভিনয় করবেন সারিকা। তার সঙ্গে দুবাই আরও যাচ্ছেন সজল ও আ খ ম হাসান।
পরিচালক শামিম জানান, ব্যয়বহুল ভাবেই তিনটি নাটকের চিত্রায়ণ হবে দুবাইতে।
তিনটি ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণীয় গল্পের নাটকের পাত্রপাত্রি থাকবেন একই। শামিম
আশা করছেন, তিনটি নাটকই ভালো প্রযোজনা হিসেবে দর্শকের কাছে জনপ্রিয়তা পাবে।
অন্যদিকে, দুবাই যাওয়া প্রসঙ্গে সারিকা বলেন, ভালো কাজের জন্য আমি যে কোনো
জায়গায় যেতে রাজি। হোকনা যতই প্রতিকুল পরিবেশ। আশা করি দুবাইতে আমরা অনেক
আনন্দ নিয়ে কাজগুলো শেষ করতে পারবো।’
বিনোদন
bangla model প্রেমে মজেছেন তাহসিন
প্রেমে মজেছেন তাহসিন
আর হোসেন
টিভি নাটকের উঠতি নায়িকাদের কেউ কেউ কখন যে কী করে বসে তার কোনো ঠিক
নেই। একজন শিডিউল ফাঁসাল তো অন্যজন কোনো নির্মাতার প্রেমে মজে গেল। আর
তাদের এই কর্মকাণ্ড শুধুই আলোচনায় আসার জন্য। এবার তেমনি পথে হাঁটলেন উঠতি
টিভি নায়িকা তাহসিন। তিনি প্রেমে মজেছেন আরেক উঠতি নির্মাতা ওয়াহিদ আনামের।
এরই মধ্যে তাহসিন এই নির্মাতার একটি টেলিফিল্মেও কাজ করেছেন। এর শুটিংয়েও
তারা কাজের বাইরে বেশ মধুর কিছু সময় কাটিয়েছেন বলে জানা গেছে। তাহসিনের এক
ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, তাহসিন এখন প্রেমকে পুঁজি করে নিজেকে আলোচনায় আনতে
চাইছেন। কারণ, তিনি নাকি পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন যে, কাজ করে যতটা না
পরিচিতি তৈরি হয়, তার চেয়ে বেশি পরিচিতি আসে কোনো নির্মাতা বা অভিনেতার
সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে। কারণ নাটকের নিউজের চেয়ে পাঠক নাকি তারকার
ব্যক্তিগত খবর জানতেই বেশি আগ্রহী। এ কারণে তিনি এবার প্রেমে মজলেন।
বিনোদন
বিজরীর ‘চোরাকাঁটা’
Thursday, January 19, 2012
স্তন ক্যান্সার হলেই অপারেশন নয়
একটি স্তনে ক্যান্সার শনাক্ত হওয়ার পর তা অপরটিতে ছডিয়ে পড়তে পারে—এই
ভয়ে অনেকেই তাদের সুস্থ স্তনটিকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এমনকি
ক্যান্সার একেবারে প্রাথমিক স্তরে শনাক্ত হলেও জীবনের ঝুঁকি নিতে চাইছেন না
তারা। কথায় বলে, ক্যান্সার—নো আন্সার! আর এখন দেখা যাচ্ছে, সেই উত্তরের
সঠিক খোঁজ না পেয়ে নিজেদের ইচ্ছাতেই সুস্থ স্তনটিকেও অস্ত্রোপচার করে বাদ
দিচ্ছেন অনেক নারীই। সাম্প্রতিক একটা সমীক্ষায় দেখা গেছে, দুটি স্তন বাদ
দেয়ার ঘটনা বেড়ে গেছে আশ্চর্যজনকভাবে। অথচ মেডিকেল সায়েন্সে একটি স্তনে
ক্যান্সার হলে শুধু সে স্তনটি অপারেশন করাই যথেষ্ট। ক্যান্সার যদি অপর
স্তনটিতে ছড়িয়ে না যায়, তবে অন্যটিকে বাদ দেয়ার কোনো প্রয়োজনই সাধারণত পড়ে
না। কিন্তু ক্যান্সারে আক্রান্ত স্তনটিকে সারিয়ে তোলা আদৌ যাবে কি-না অথবা
অপর স্তনটিতে যে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়বে না—ডাক্তাররা এ গ্যারান্টি দিতে না
পারায় আজকাল আগেভাগে দুটি স্তনেই অস্ত্রোপচার করাচ্ছেন নারীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে পরিচালিত ওই সমীক্ষায় অবশ্য এ কথাও বলা হয়েছে
যে, প্রোফিল্যাকটিক ম্যাসটেকটমি অর্থাত্ সুস্থ স্তনকে অপারেশন করে বাদ
দেয়ার যে পদ্ধতি তাতে স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। একটু ভেবে
দেখলে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অন্যদিকে সুস্থ স্তনটিতে ক্যান্সার ছড়িয়ে
পড়ার ঝুঁকি না থাকলে এ ধরনের অপারেশনের কোনো প্রয়োজন যে নেই তা বলাই
বাহুল্য। অথচ প্রোফিল্যাকটিক ম্যাসটেকটমি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের অভাবে
অনেক নারীই আজকাল দুটি স্তনই কেটে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। বাফেলো
রাজ্যের রসওয়েল পার্ক ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের গবেষক ড. স্টেফেন এজ ১৯৯৫
থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের সব তথ্য ঘেঁটে দেখেন এ সময় প্রায় ৬ হাজার
২৭৫ জন মেয়ে তাদের ক্যান্সার নেই এমন স্তনটির অপারেশন করিয়েছেন। অবাক করার
বিষয়, তাদের মধ্যে শুধু ৮১ শতাংশের অপর স্তনটিতে ক্যান্সার শনাক্ত করা
হয়েছিল। বাকি ১৯ শতাংশ নারীর কিন্তু কোনো স্তনেই কোনো ধরনের ক্যান্সার ছিল
না। এমনকি তাদের পরিবারের মধ্যেও ক্যান্সারের কোনো রকম ইতিহাস ধরা পড়েনি।
ড. এজ জানান, পরিবারে স্তন ক্যান্সার বা ক্যান্সারের সমস্যা না থাকলে শুধু
ঝুঁকি এড়াতে প্রোফিল্যাকটিক ম্যাসটেকটমির মতো অপারেশনের মধ্য যাওয়া উচিত
নয়। তাছাড়া কোনো নারীর যদি একটি স্তনে ক্যান্সার শনাক্ত হয়, তবে এই
অপারেশনে যাওয়ার আগে তাকে একজন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে এর কুফল এবং
অপারেশন না করালে সম্ভাব্য ঝুঁকির ব্যাপারে বিস্তারিত পরামর্শ নেয়া উচিত।
(ইন্টারনেট অবলম্বনে)
কী করে বুঝবেন স্তন ক্যান্সার
স্তন ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোনো কারণ এখনও জানা যায়নি। তাই একাধিক কারণকে স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী করা হয় :
জেনিটিক ফ্যাক্টর : যেমন—মা-খালার থাকলে সন্তানদের হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ষ অবিবাহিত বা সন্তানহীনা মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি।
ষ একইভাবে যারা সন্তানকে কখনও স্তন্য পান করাননি, তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার বেশি হয়।
ষ ৩০ বছর পরে যারা প্রথম মা হয়েছেন, তাদের স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা একজন কম বয়সী মা হওয়া মহিলার থেকে অনেক বেশি।
ষ বয়স যত বাড়ে, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও তত বৃদ্ধি পায়।
ষ অল্প সময়ে বাচ্চা নিলে, দেরিতে মাসিক শুরু হলে, তাড়াতাড়ি মাসিক বন্ধ হলে স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেড়ে যায়।
ষ একাধারে অনেক দিন জন্মনিরোধক বড়ি খেলেও স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
উপরোক্ত কারণগুলো ব্রেস্ট ক্যান্সারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তবে এগুলোই একমাত্র কারণ নয়।
কী করে স্তন ক্যান্সার বুঝবেন
ষ সাধারণত ৩০ বছরের আগে এই রোগ কম হয়।
ষ বেশিরভাগ রোগী বুকে চাকা নিয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়।
ষ বুকে চাকা, সেই সঙ্গে কিছু কিছু রোগী ব্যথার কথাও বলে থাকে।
ষ কখনও কখনও বুকে চাকা এবং বগলেও চাকা নিয়ে রোগী আসতে পারে।
ষ নিপল ডিসচার্জ এবং নিপল ভেতরের দিকে ঢুকে যাওয়াও এ রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে।
ষ কিছু কিছু রোগী বুকে ফুলকপির মতো ঘা নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসে।
ষ অনেক সময় যে বুকে ব্যথা, সেদিকের হাত ফোলা নিয়েও আসতে পারে।
ষ এগুলো ছাড়া ব্রেস্ট ক্যান্সার দূরবর্তী কোথাও ছড়িয়ে পড়েছে এমন উপসর্গ নিয়ে আসে; যেমন— হাড়ে ব্যথা, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও জণ্ডিস ইত্যাদি।
কী করে বুঝবেন স্তন ক্যান্সার
স্তন ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোনো কারণ এখনও জানা যায়নি। তাই একাধিক কারণকে স্তন ক্যান্সারের জন্য দায়ী করা হয় :
জেনিটিক ফ্যাক্টর : যেমন—মা-খালার থাকলে সন্তানদের হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ষ অবিবাহিত বা সন্তানহীনা মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি।
ষ একইভাবে যারা সন্তানকে কখনও স্তন্য পান করাননি, তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার বেশি হয়।
ষ ৩০ বছর পরে যারা প্রথম মা হয়েছেন, তাদের স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা একজন কম বয়সী মা হওয়া মহিলার থেকে অনেক বেশি।
ষ বয়স যত বাড়ে, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও তত বৃদ্ধি পায়।
ষ অল্প সময়ে বাচ্চা নিলে, দেরিতে মাসিক শুরু হলে, তাড়াতাড়ি মাসিক বন্ধ হলে স্তন ক্যান্সারের প্রকোপ বেড়ে যায়।
ষ একাধারে অনেক দিন জন্মনিরোধক বড়ি খেলেও স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
উপরোক্ত কারণগুলো ব্রেস্ট ক্যান্সারে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তবে এগুলোই একমাত্র কারণ নয়।
কী করে স্তন ক্যান্সার বুঝবেন
ষ সাধারণত ৩০ বছরের আগে এই রোগ কম হয়।
ষ বেশিরভাগ রোগী বুকে চাকা নিয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়।
ষ বুকে চাকা, সেই সঙ্গে কিছু কিছু রোগী ব্যথার কথাও বলে থাকে।
ষ কখনও কখনও বুকে চাকা এবং বগলেও চাকা নিয়ে রোগী আসতে পারে।
ষ নিপল ডিসচার্জ এবং নিপল ভেতরের দিকে ঢুকে যাওয়াও এ রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে।
ষ কিছু কিছু রোগী বুকে ফুলকপির মতো ঘা নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসে।
ষ অনেক সময় যে বুকে ব্যথা, সেদিকের হাত ফোলা নিয়েও আসতে পারে।
ষ এগুলো ছাড়া ব্রেস্ট ক্যান্সার দূরবর্তী কোথাও ছড়িয়ে পড়েছে এমন উপসর্গ নিয়ে আসে; যেমন— হাড়ে ব্যথা, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও জণ্ডিস ইত্যাদি।
সুজানা বললেন এটা প্রেম নয়
একদিকে বাবা ক্যান্সারের রোগী, অন্যদিকে হৃদয় খানকে জড়িয়ে পত্রিকায়
নানা খবর প্রকাশিত হচ্ছে সুজানাকে নিয়ে। এ যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। সুজানার
মাথা সব সময় গরম থাকারই কথা। কিন্তু না, এমন পরিস্থিতিতেও তিনি হাসিমুখে
সব সামলে নিচ্ছেন। লিখেছেন সিফাত হোসেন
একসঙ্গে দু’নৌকায় পা দেবেন না—নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে প্রথম প্রথম সুজানা এমনটিই ভেবেছিলেন। কিন্তু নাট্য পরিচালকদের একের পর এক প্রস্তাব আর কতক্ষণ ফিরিয়ে দেয়া যায়! অবশেষে এক সময় তাকে অভিনয়ের বাসিন্দা হতেই হলো। তবে একটু-আধটু নাটকে কাজ করলেও সুজানার পুরো শিল্পী সত্তায় মডেলিংয়েরই ছড়াছড়ি। সুজানা বললেন, ‘আমি মনে-প্রাণে আপাদমস্তক একজন মডেল। আমি চেয়েছিলাম, মানুষ আমাকে মডেল হিসেবেই চিনুক। মনে হয়, আমার সেই চাওয়া পূরণ হয়েছে। আমি মন থেকে বিশ্বাস করি, আমি একজন মডেল। এটাই আমার ধ্যান-জ্ঞান।’ আর এই মডেলিং নিয়েও সুজানার ভাবনা অন্যদের থেকে আলাদা। অনেকে কোনো বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্টে যেই দেখলেন তাকে বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে পারফর্ম করতে হবে, ঠিক তখনই এ ধরনের প্রস্তাবে ‘না’ বলে বসেন। কিন্তু সুজানার বক্তব্য অন্যরকম। ‘আমি কোনো বাচ্চা নিয়ে বিজ্ঞাপনের কাজ করলাম বলেই যে আমি বুড়ি হয়ে গেলাম তা নয়। আমাদের পাশের দেশের বিদ্যা বালানের কথাই বলি, তিনি কিন্তু প্রথমদিকের বিজ্ঞাপনচিত্রগুলোতে মা হিসেবেই পর্দায় এসেছেন বেশি। আমার প্রথম কাজ আফজাল হোসেনের সঙ্গে। তখন আমি একেবারে টিনএজ গার্ল। ওই বয়সেই আমাকে মা হতে হয়েছে। আফজাল হোসেন আমাকে বলতেন, তোমার চেহারাটাই এমন যে, সব চরিত্রেই তোমাকে দাঁড় করানো যায়। আমি অনেক গ্ল্যামারাস বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছি।’ এ পর্যন্ত ত্রিশটির মতো বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেছেন সুজানা। তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর তালিকায় রয়েছে—প্রাণ টোসট্, গুঁড়ো মসলা, মার্কস দুধ এবং কেয়া কসমেটিকসের সাতটি বিজ্ঞাপনচিত্র। মডেল হিসেবে তাকে কেয়ার এই বিজ্ঞাপনচিত্রগুলোই আলোচিত করার পাশাপাশি জনপ্রিয়তাও এনে দিয়েছে। সুজানা জানিয়েছেন, তিনি বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করতেই বেশি আরাম বোধ করেন। আর এ কাজে সাদিয়া ইসলাম মৌকে তার অনুসরণ করা হয়। ‘আচ্ছা, এই যে আপনি মডেল হিসেবে অনেক বিজ্ঞাপনের গুণকীর্তন করেন—এগুলো কি বাস্তবে ব্যবহার করেন?’ সুজানার সরল স্বীকারোক্তি, ‘আমি আসলে প্রায়ই বিদেশে যাই। আর এ কারণে আমি বিদেশি অনেক প্রসাধনীর ওপর ডিপেন্ড করি। আর সেগুলো আমার জন্য কমফর্টেবল বলে তা ইউজ করি। মিথ্যা বলব না, ‘কেয়ার প্রসাধনী নিজের ত্বকের জন্য আরামদায়ক না বলে তা ব্যবহার করা হয় না। একেকজনের ত্বক তো একেকরকম।’ নাটকে সুজানার অভিষেক ঘটে ‘৫১ বর্তী’ ধারাবাহিকে কাজের মধ্য দিয়ে। তার অভিনীত অন্য নাটকগুলো হচ্ছে—‘দ্বিতীয় জীবন’, ‘ছন্নছাড়া’, ‘ফিফটি ফিফটি’, ‘হাই ওয়ে টু হ্যাভেন’ ইত্যাদি। বর্তমানে এনটিভিতে প্রচারিত হচ্ছে ‘টার্মিনাল’। নাটকের বাইরে ক্যারিয়ারের প্রথম থেকেই চলচ্চিত্রে কাজের প্রস্তাব পেয়ে আসছেন সুজানা। তার কথায়, ‘আসলে এখনও অভিনয় পুরোপুরি শেখা হলো না আমার। আমি মনে করি, আমাকে অভিনয় আরও শিখতে হবে। নাটকটাই তো যথাযথভাবে করা হয়ে উঠছে না। চলচ্চিত্র তো অনেক বড় একটি মাধ্যম। পুরোপুরি অভিনয় না শিখে সে পথে হাঁটব, মাথা খারাপ!’
আর দশজান তারকার মতো সুজানাকেও মাঝে মাঝে ভক্তদের নানা বিড়ম্বনা সহ্য করতে হয়। গেল ১৩ জানুয়ারি সাভার গলফ ক্লাবে ‘মিডিয়া পিকনিক-এ সুজানাকে কাছে পেয়ে তার ভক্তরা ঘিরে ধরে। প্রিয় তারকার সঙ্গে ছবি তোলা, অটোগ্রাফ নেয়া, আরও কতো কি! সুজানা একে একে তার ভক্তদের সব দাবিই পূরণ করলেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওদের জন্যই আমি তারকা। হোক না ভক্তদের একটু-আধটু দুষ্টুমি, তাতে ক্ষতি কি, আমি বরং তা বেশ উপভোগ করি।’ এদিকে সুজানার বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত বলে গেল কয়েক মাস তিনি নতুন কোনো কাজ করেননি। সারাক্ষণ বাবার পাশে পাশে তার থাকা চাই-ই চাই। এর কারণ, সুজানা যে বাবা ও বড় ভাইকে অনেক ভালোবাসেন। তাদের জন্য সব কিছুই করতে তিনি রাজি। বাবার এই মরণঘাতী অসুখে কেউ তার পাশে এসে দাঁড়াবেন তা না করে তার আর সঙ্গীত শিল্পী হৃদয় খানের সম্পর্ক নিয়ে চারদিকে শুরু হয়েছে মুখরোচক নানা গুঞ্জন। এটা যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। ‘আচ্ছা, হৃদয়ের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের বিষয়টি একটু খোলাসা করুন?’ কোনো রকম রাখঢাক না করে সুজানা বললেন, ‘হৃদয় খান আমার খুবই ভালো একজন বন্ধু। ও আমাকে অনেক পছন্দ করে। আমিও ওকে পছন্দ করি। তবে এই সম্পর্ককে ‘প্রেম বলা যাবে না’। আর মিডিয়ার কেউ কেউ তো আমাকে দু’বার মিথ্যা বিয়ে দিয়েছে।’ ‘তারকাদের কেউ কেউ নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে তো প্রথম প্রথম এমনটি বলেই থাকেন, পরে প্রকাশিত খবরের সত্যতাও পাওয়া যায়—আপনারাও কি সেই পথ অনুসরণ করছেন?’ সুজানা বোধ হয় এবার একটু রাগবেন, কিন্তু না সে পথে না গিয়ে বিনীত সুরেই বললেন, ‘দেখুন, আমি আবারও বলছি, হৃদয় খান ও আমি একে অপরকে পছন্দ করি। আমাকে পছন্দ করার মাত্রাটা হৃদয়েরই বেশি। আমাদের সম্পর্কটা বন্ধুত্বের একটু ওপরে। হয়তো এটা প্রেমের পথে যাবে বা যাবে না। ভবিষ্যতের কথা তো আমরা কেউ বলতে পাির না। আমি ও হৃদয় আজ যে সম্পর্কের ভেলায় ভাসছি, তা আগামী বছর ডুবেও যেতে পারে। আবার এমনও হতে পারে, আমাদের প্রেম হবে, বিয়ে হবে। আর এটা হলে আমরা মিডিয়াকে জানিয়ে দেব। এতে লুকোচুরি করার কী আছে। আমি সত্যকে লুকাতে পছন্দ করি না। আমি এর আগে একজনকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। আমাদের সেই সংসার টেকেনি। কই আমি তো তা লুকাইনি। আমার সঙ্গে কথা না বলে বা আমার বক্তব্যকে একটু পরিবর্তন করে পত্রিকায় প্রকাশ করে কী লাভ আপনাদের বলুন? হৃদয় আমার ভালো বন্ধু। নিজেদের মতো করে চলতে দিন না আমাদের, দেখুন না কী হয়...।
ছবি : আশীষ সেনগুপ্ত
একসঙ্গে দু’নৌকায় পা দেবেন না—নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে প্রথম প্রথম সুজানা এমনটিই ভেবেছিলেন। কিন্তু নাট্য পরিচালকদের একের পর এক প্রস্তাব আর কতক্ষণ ফিরিয়ে দেয়া যায়! অবশেষে এক সময় তাকে অভিনয়ের বাসিন্দা হতেই হলো। তবে একটু-আধটু নাটকে কাজ করলেও সুজানার পুরো শিল্পী সত্তায় মডেলিংয়েরই ছড়াছড়ি। সুজানা বললেন, ‘আমি মনে-প্রাণে আপাদমস্তক একজন মডেল। আমি চেয়েছিলাম, মানুষ আমাকে মডেল হিসেবেই চিনুক। মনে হয়, আমার সেই চাওয়া পূরণ হয়েছে। আমি মন থেকে বিশ্বাস করি, আমি একজন মডেল। এটাই আমার ধ্যান-জ্ঞান।’ আর এই মডেলিং নিয়েও সুজানার ভাবনা অন্যদের থেকে আলাদা। অনেকে কোনো বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্টে যেই দেখলেন তাকে বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে পারফর্ম করতে হবে, ঠিক তখনই এ ধরনের প্রস্তাবে ‘না’ বলে বসেন। কিন্তু সুজানার বক্তব্য অন্যরকম। ‘আমি কোনো বাচ্চা নিয়ে বিজ্ঞাপনের কাজ করলাম বলেই যে আমি বুড়ি হয়ে গেলাম তা নয়। আমাদের পাশের দেশের বিদ্যা বালানের কথাই বলি, তিনি কিন্তু প্রথমদিকের বিজ্ঞাপনচিত্রগুলোতে মা হিসেবেই পর্দায় এসেছেন বেশি। আমার প্রথম কাজ আফজাল হোসেনের সঙ্গে। তখন আমি একেবারে টিনএজ গার্ল। ওই বয়সেই আমাকে মা হতে হয়েছে। আফজাল হোসেন আমাকে বলতেন, তোমার চেহারাটাই এমন যে, সব চরিত্রেই তোমাকে দাঁড় করানো যায়। আমি অনেক গ্ল্যামারাস বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছি।’ এ পর্যন্ত ত্রিশটির মতো বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেছেন সুজানা। তার উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর তালিকায় রয়েছে—প্রাণ টোসট্, গুঁড়ো মসলা, মার্কস দুধ এবং কেয়া কসমেটিকসের সাতটি বিজ্ঞাপনচিত্র। মডেল হিসেবে তাকে কেয়ার এই বিজ্ঞাপনচিত্রগুলোই আলোচিত করার পাশাপাশি জনপ্রিয়তাও এনে দিয়েছে। সুজানা জানিয়েছেন, তিনি বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করতেই বেশি আরাম বোধ করেন। আর এ কাজে সাদিয়া ইসলাম মৌকে তার অনুসরণ করা হয়। ‘আচ্ছা, এই যে আপনি মডেল হিসেবে অনেক বিজ্ঞাপনের গুণকীর্তন করেন—এগুলো কি বাস্তবে ব্যবহার করেন?’ সুজানার সরল স্বীকারোক্তি, ‘আমি আসলে প্রায়ই বিদেশে যাই। আর এ কারণে আমি বিদেশি অনেক প্রসাধনীর ওপর ডিপেন্ড করি। আর সেগুলো আমার জন্য কমফর্টেবল বলে তা ইউজ করি। মিথ্যা বলব না, ‘কেয়ার প্রসাধনী নিজের ত্বকের জন্য আরামদায়ক না বলে তা ব্যবহার করা হয় না। একেকজনের ত্বক তো একেকরকম।’ নাটকে সুজানার অভিষেক ঘটে ‘৫১ বর্তী’ ধারাবাহিকে কাজের মধ্য দিয়ে। তার অভিনীত অন্য নাটকগুলো হচ্ছে—‘দ্বিতীয় জীবন’, ‘ছন্নছাড়া’, ‘ফিফটি ফিফটি’, ‘হাই ওয়ে টু হ্যাভেন’ ইত্যাদি। বর্তমানে এনটিভিতে প্রচারিত হচ্ছে ‘টার্মিনাল’। নাটকের বাইরে ক্যারিয়ারের প্রথম থেকেই চলচ্চিত্রে কাজের প্রস্তাব পেয়ে আসছেন সুজানা। তার কথায়, ‘আসলে এখনও অভিনয় পুরোপুরি শেখা হলো না আমার। আমি মনে করি, আমাকে অভিনয় আরও শিখতে হবে। নাটকটাই তো যথাযথভাবে করা হয়ে উঠছে না। চলচ্চিত্র তো অনেক বড় একটি মাধ্যম। পুরোপুরি অভিনয় না শিখে সে পথে হাঁটব, মাথা খারাপ!’
আর দশজান তারকার মতো সুজানাকেও মাঝে মাঝে ভক্তদের নানা বিড়ম্বনা সহ্য করতে হয়। গেল ১৩ জানুয়ারি সাভার গলফ ক্লাবে ‘মিডিয়া পিকনিক-এ সুজানাকে কাছে পেয়ে তার ভক্তরা ঘিরে ধরে। প্রিয় তারকার সঙ্গে ছবি তোলা, অটোগ্রাফ নেয়া, আরও কতো কি! সুজানা একে একে তার ভক্তদের সব দাবিই পূরণ করলেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওদের জন্যই আমি তারকা। হোক না ভক্তদের একটু-আধটু দুষ্টুমি, তাতে ক্ষতি কি, আমি বরং তা বেশ উপভোগ করি।’ এদিকে সুজানার বাবা ক্যান্সারে আক্রান্ত বলে গেল কয়েক মাস তিনি নতুন কোনো কাজ করেননি। সারাক্ষণ বাবার পাশে পাশে তার থাকা চাই-ই চাই। এর কারণ, সুজানা যে বাবা ও বড় ভাইকে অনেক ভালোবাসেন। তাদের জন্য সব কিছুই করতে তিনি রাজি। বাবার এই মরণঘাতী অসুখে কেউ তার পাশে এসে দাঁড়াবেন তা না করে তার আর সঙ্গীত শিল্পী হৃদয় খানের সম্পর্ক নিয়ে চারদিকে শুরু হয়েছে মুখরোচক নানা গুঞ্জন। এটা যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। ‘আচ্ছা, হৃদয়ের সঙ্গে আপনার সম্পর্কের বিষয়টি একটু খোলাসা করুন?’ কোনো রকম রাখঢাক না করে সুজানা বললেন, ‘হৃদয় খান আমার খুবই ভালো একজন বন্ধু। ও আমাকে অনেক পছন্দ করে। আমিও ওকে পছন্দ করি। তবে এই সম্পর্ককে ‘প্রেম বলা যাবে না’। আর মিডিয়ার কেউ কেউ তো আমাকে দু’বার মিথ্যা বিয়ে দিয়েছে।’ ‘তারকাদের কেউ কেউ নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে তো প্রথম প্রথম এমনটি বলেই থাকেন, পরে প্রকাশিত খবরের সত্যতাও পাওয়া যায়—আপনারাও কি সেই পথ অনুসরণ করছেন?’ সুজানা বোধ হয় এবার একটু রাগবেন, কিন্তু না সে পথে না গিয়ে বিনীত সুরেই বললেন, ‘দেখুন, আমি আবারও বলছি, হৃদয় খান ও আমি একে অপরকে পছন্দ করি। আমাকে পছন্দ করার মাত্রাটা হৃদয়েরই বেশি। আমাদের সম্পর্কটা বন্ধুত্বের একটু ওপরে। হয়তো এটা প্রেমের পথে যাবে বা যাবে না। ভবিষ্যতের কথা তো আমরা কেউ বলতে পাির না। আমি ও হৃদয় আজ যে সম্পর্কের ভেলায় ভাসছি, তা আগামী বছর ডুবেও যেতে পারে। আবার এমনও হতে পারে, আমাদের প্রেম হবে, বিয়ে হবে। আর এটা হলে আমরা মিডিয়াকে জানিয়ে দেব। এতে লুকোচুরি করার কী আছে। আমি সত্যকে লুকাতে পছন্দ করি না। আমি এর আগে একজনকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। আমাদের সেই সংসার টেকেনি। কই আমি তো তা লুকাইনি। আমার সঙ্গে কথা না বলে বা আমার বক্তব্যকে একটু পরিবর্তন করে পত্রিকায় প্রকাশ করে কী লাভ আপনাদের বলুন? হৃদয় আমার ভালো বন্ধু। নিজেদের মতো করে চলতে দিন না আমাদের, দেখুন না কী হয়...।
ছবি : আশীষ সেনগুপ্ত
হলিউডের ছবির সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ঢাকাই ছবি তারপরও ভারতীয় ছবি আমদানি কেন
বাংলাদেশের বাজারে ঢুকে গেছে ভারতীয় ছবি। ভারতের ৩৮ বছর লেগেছে
এদেশের ছবির বাজার ধরতে। কিন্তু সূচনাটা মোটেও ভালো হয়নি। দশ গোল খেয়ে
গো-হারা হেরেছেন ভারতীয় ছবি আমদানিকারকের ছদ্মবেশে এদেশের গুটিকয় প্রদর্শক।
বক্স অফিসে ঢেউ তো দূরে থাক, বিন্দুমাত্র বুঁদবুঁদও তুলতে পারেনি ২৩
ডিসেম্বর মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় বাংলা ছবি ‘জোর’। এ কারণে চলচ্চিত্রাঙ্গনের
অনেকে গোপনে উল্লাসও প্রকাশ করেছেন। আবার এ অঙ্গনের আরেকটি অংশ এখনও
চিন্তিত প্রদর্শকদের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হতে পারে তা ভেবে। আদালতের কাঁধে
বন্দুক রেখে ডজনখানেক মসলাদার হিন্দি ছবি প্রদর্শনের চেষ্টা চলছে। ‘জোর’-এর
শোচনীয় ব্যর্থতার পরও দমে যাননি প্রদর্শকরা। আমদানিকৃত তিনটি ছবির একটি
‘বদলা’ এই শুক্রবারই মুক্তি দেয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন প্রদর্শকরা। এই
ছবিটির পরিণতিও অনেকে আঁচ করে ফেলেছেন। শঙ্কার পুরোটা এখন হিন্দি ছবিগুলো
নিয়ে। যে ছবিগুলোর তালিকায় রয়েছে ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘মাই নেম ইজ খান’-এর মতো
সুপারহিট বলিউড মুভি।
ভারতীয় ছবি প্রদর্শন নিয়ে দেশজুড়ে যখন তোলপাড় চলছে, ঠিক তখনই ২০ জানুয়ারি ঢাকায় মুক্তি পাচ্ছে চলতি সময়ের ব্লক বাস্টার হলিউড মুভি ‘মিশন ইম্পসিবল ঘোস্ট প্রটোকল’। টম ক্রুজ অভিনীত বিশ্বকাঁপানো মিশন ইম্পসিবল সিরিজের চার নম্বর ছবিটি এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বের সিনেমাপ্রেমীদের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ২১ ডিসেম্বর ছবিটি বিশ্বব্যাপী মুক্তির মাত্র এক মাসের মাথায় ঢাকায় মুক্তি পাচ্ছে। দুই বছর আগে স্টার সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ ঢাকার দর্শকদের উপহার দিয়েছিলেন সর্বকালের রেকর্ডভাঙা ছবি ‘অ্যাভাটার’। ‘স্পাইডারম্যান, ‘পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান, ‘ট্রান্সফর্মারস’সহ হলিউডের প্রায় সব ব্লক বাস্টারই এখন নিয়মিত প্রদর্শন করছে সিনেপ্লেক্স।
আর তাই খুব সহজেই বলা যায়, ঢালিউডের ছবি এখন হলিউডের ছবির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছে। প্রতিযোগিতার দোহাই দিয়ে যারা ভারতীয় ছবির বাজার বানাতে চাইছেন বাংলাদেশকে, তারা এখন কী বলবেন? ভারতীয় ছবি কি হলিউডের ছবির চেয়েও উন্নত? প্রযুক্তি বলুন, বাজেট বলুন, স্টার কাস্টিং বলুন—হলিউড থেকে একশ’ বছর পিছিয়ে আছে ভারতীয় সিনেমা। হলিউডের টম ক্রুজের সঙ্গে যদি শাকিব খান পাল্লা দিতে পারেন তবে শাহরুখ খান কোন্ ছাড়! ভারতীয় ছবির পক্ষে যারা সাফাই গাইছেন তারা মোটেও বাংলা ছবির কল্যাণ চান না। তারা আসলে ভারতীয় সংকর সংস্কৃতির কাছে আমাদের সংস্কৃতির মাথাটি নিচু অবস্থায় দেখতে চান। বাংলা ছবির ধ্বংস অনিবার্য করে তুলতে চান তারা।
একটা সময় ছিল যখন হলিউডের বিখ্যাত সব ছবি এদেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে চলেছে। স্বাধীনতার পর দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পের দারুণ বিকাশ ঘটলে এদেশের ছবি চালিয়ে অধিক মুনাফা করতে থাকেন হল মালিকরা। ফলে হল মালিকদের কাছে কমতে থাকে ইংরেজি ছবির কদর। যতদিন ইংরেজি ছবি ব্যবসা দিয়েছে, ইংরেজি ছবি চুটিয়ে চালিয়েছেন তারা। আবার যখন বাংলা ছবির দুর্দিন যাচ্ছে তখন ভারতীয় ছবি আমদানির জন্য মরিয়া হয়েছেন। অথচ তারা সহজেই হলিউডের ছবির দিকে মুখ ফেরাতে পারতেন। এদেশের হল মালিকরা একটা ‘টাইটানিক’ চালিয়ে যে পরিমাণ লাভের মুখ দেখেছেন, তা অনেক সুপারহিট বাংলা ছবি চালিয়েও পাননি। তবে কেন তারা আজ ভারতীয় ছবি এদেশে প্রদর্শনের জন্য পাগলপারা হয়েছেন?
মধুমিতা সিনেমা হলেরও এক সময় সুনাম ছিল হলিউডের বিশ্বখ্যাত ইংরেজি ছবি প্রদর্শনের জন্য। সেই খ্যাতি এখন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। মধুমিতা-বলাকার জায়গাটি নিয়ে নিয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স। হলিউডের যে কোনো ছবি সেখানে শুক্র-শনিবার হাউসফুল যায়। আর ব্লক বাস্টার হলে তো কথাই নেই। টিকিট পেতেও গলদঘর্ম হতে হয়। এফডিসির নির্মাতা-শিল্পী-কলাকুশলীরা তো হলিউডের ছবির এই ধুন্ধুমার ব্যবসা নিয়ে কোনো দিন প্রশ্ন তোলেননি। হলিউডের ছবিগুলোর সঙ্গে সমান তালেই ব্যবসা করছেন কাকরাইলের প্রযোজকরা। তবে কেন তারা ফুঁসে উঠলেন ভারতীয় ছবি আমদানির কথা শুনতেই। কারণ একটাই, ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংসের পাঁয়তারা হিসেবেই তারা বিষয়টিকে দেখেছেন। হলিউডের ছবি অবাধে আমদানির সুযোগ থাকার পরও বস্তাপচা ভারতীয় হিন্দি-বাংলা ছবি আমদানির কারণ আর কিছুই নয়, দেশীয় সংস্কৃতিকে সমূলে উত্পাটন করা। যেমন করে স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে ঘরে ঘরে ভারতীয় সংস্কৃতির জয়ঢাক বাজছে, তেমন করেই দেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে চলবে শুধুই ভারতীয় ছবি। এমনটাই বোধ হয় স্বপ্ন দেখছেন কেউ কেউ। কিন্তু এদেশের সংস্কৃতিপ্রেমীরা কি সেটা মেনে নেবেন?
ভারতীয় ছবি প্রদর্শন নিয়ে দেশজুড়ে যখন তোলপাড় চলছে, ঠিক তখনই ২০ জানুয়ারি ঢাকায় মুক্তি পাচ্ছে চলতি সময়ের ব্লক বাস্টার হলিউড মুভি ‘মিশন ইম্পসিবল ঘোস্ট প্রটোকল’। টম ক্রুজ অভিনীত বিশ্বকাঁপানো মিশন ইম্পসিবল সিরিজের চার নম্বর ছবিটি এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বের সিনেমাপ্রেমীদের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ২১ ডিসেম্বর ছবিটি বিশ্বব্যাপী মুক্তির মাত্র এক মাসের মাথায় ঢাকায় মুক্তি পাচ্ছে। দুই বছর আগে স্টার সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ ঢাকার দর্শকদের উপহার দিয়েছিলেন সর্বকালের রেকর্ডভাঙা ছবি ‘অ্যাভাটার’। ‘স্পাইডারম্যান, ‘পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান, ‘ট্রান্সফর্মারস’সহ হলিউডের প্রায় সব ব্লক বাস্টারই এখন নিয়মিত প্রদর্শন করছে সিনেপ্লেক্স।
আর তাই খুব সহজেই বলা যায়, ঢালিউডের ছবি এখন হলিউডের ছবির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছে। প্রতিযোগিতার দোহাই দিয়ে যারা ভারতীয় ছবির বাজার বানাতে চাইছেন বাংলাদেশকে, তারা এখন কী বলবেন? ভারতীয় ছবি কি হলিউডের ছবির চেয়েও উন্নত? প্রযুক্তি বলুন, বাজেট বলুন, স্টার কাস্টিং বলুন—হলিউড থেকে একশ’ বছর পিছিয়ে আছে ভারতীয় সিনেমা। হলিউডের টম ক্রুজের সঙ্গে যদি শাকিব খান পাল্লা দিতে পারেন তবে শাহরুখ খান কোন্ ছাড়! ভারতীয় ছবির পক্ষে যারা সাফাই গাইছেন তারা মোটেও বাংলা ছবির কল্যাণ চান না। তারা আসলে ভারতীয় সংকর সংস্কৃতির কাছে আমাদের সংস্কৃতির মাথাটি নিচু অবস্থায় দেখতে চান। বাংলা ছবির ধ্বংস অনিবার্য করে তুলতে চান তারা।
একটা সময় ছিল যখন হলিউডের বিখ্যাত সব ছবি এদেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে চলেছে। স্বাধীনতার পর দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পের দারুণ বিকাশ ঘটলে এদেশের ছবি চালিয়ে অধিক মুনাফা করতে থাকেন হল মালিকরা। ফলে হল মালিকদের কাছে কমতে থাকে ইংরেজি ছবির কদর। যতদিন ইংরেজি ছবি ব্যবসা দিয়েছে, ইংরেজি ছবি চুটিয়ে চালিয়েছেন তারা। আবার যখন বাংলা ছবির দুর্দিন যাচ্ছে তখন ভারতীয় ছবি আমদানির জন্য মরিয়া হয়েছেন। অথচ তারা সহজেই হলিউডের ছবির দিকে মুখ ফেরাতে পারতেন। এদেশের হল মালিকরা একটা ‘টাইটানিক’ চালিয়ে যে পরিমাণ লাভের মুখ দেখেছেন, তা অনেক সুপারহিট বাংলা ছবি চালিয়েও পাননি। তবে কেন তারা আজ ভারতীয় ছবি এদেশে প্রদর্শনের জন্য পাগলপারা হয়েছেন?
মধুমিতা সিনেমা হলেরও এক সময় সুনাম ছিল হলিউডের বিশ্বখ্যাত ইংরেজি ছবি প্রদর্শনের জন্য। সেই খ্যাতি এখন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। মধুমিতা-বলাকার জায়গাটি নিয়ে নিয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স। হলিউডের যে কোনো ছবি সেখানে শুক্র-শনিবার হাউসফুল যায়। আর ব্লক বাস্টার হলে তো কথাই নেই। টিকিট পেতেও গলদঘর্ম হতে হয়। এফডিসির নির্মাতা-শিল্পী-কলাকুশলীরা তো হলিউডের ছবির এই ধুন্ধুমার ব্যবসা নিয়ে কোনো দিন প্রশ্ন তোলেননি। হলিউডের ছবিগুলোর সঙ্গে সমান তালেই ব্যবসা করছেন কাকরাইলের প্রযোজকরা। তবে কেন তারা ফুঁসে উঠলেন ভারতীয় ছবি আমদানির কথা শুনতেই। কারণ একটাই, ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংসের পাঁয়তারা হিসেবেই তারা বিষয়টিকে দেখেছেন। হলিউডের ছবি অবাধে আমদানির সুযোগ থাকার পরও বস্তাপচা ভারতীয় হিন্দি-বাংলা ছবি আমদানির কারণ আর কিছুই নয়, দেশীয় সংস্কৃতিকে সমূলে উত্পাটন করা। যেমন করে স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে ঘরে ঘরে ভারতীয় সংস্কৃতির জয়ঢাক বাজছে, তেমন করেই দেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে চলবে শুধুই ভারতীয় ছবি। এমনটাই বোধ হয় স্বপ্ন দেখছেন কেউ কেউ। কিন্তু এদেশের সংস্কৃতিপ্রেমীরা কি সেটা মেনে নেবেন?
সজলের নতুন নাটক
আসছে ভালোবাসা দিবসে প্রচারের জন্য নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন
সজল। নাটকটির শিরোনাম ‘পরীক্ষামূলক ভালোবাসা’। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন
লোকেশনে নাটকটির শুটিং শেষ হয়েছে। নাটকটি লিখেছেন পলাশ মাহবুব। পরিচালনা
করেছেন হাসান মোরশেদ। এ নাটকে নিজের চরিত্র নিয়ে সজল বলেন, ‘নাটকের প্রধান
দুই চরিত্র স্বপন এবং বৃষ্টি। আমি স্বপন চরিত্রে কাজ করেছি। আর বৃষ্টি
চরিত্রে বিন্দু। আমরা দু’জনই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া। আমি কিছুটা আনস্মার্ট।
অন্যদিকে বৃষ্টি খুবই স্মার্ট মেয়ে। দেখতেও বেশ সুন্দরী। স্বপন বৃষ্টিকে
পছন্দ করে। ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টির পেছনে লেগে থাকে। তবে বৃষ্টি স্বপনকে পছন্দ
করে না। কিন্তু স্বপন যে তার পেছনে ঘুরঘুর করে এই বিষয়টা বৃষ্টির ভালো
লাগে। তার মন পাওয়ার জন্য স্বপনের প্রাণান্তকর চেষ্টা উপভোগ করে বৃষ্টি।
এভাবেই নানা খুনসুটি ও হাস্যরসাত্মক ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় নাটকের
গল্প।
একপর্বের নাটকে ফিরলেন শিমু
Tuesday, January 10, 2012
Vabi is looking very hot.
Some nice and hot image of Bangladeshi vabil. She is looking very good and hot. In this photo album she is wearing very good looking dress and precious ornaments.
Some picture of a vabi in Bangladesh.
Hot vabi playing with her mobile wearing a white dress.
Her sexy appeal.
SExy vabi is smiling.
Sexy vabi in pohela baishakh.
hot looking of vabi.
Vabi is with vaia.
Vabi is looking very hot.
Bangladeshi girl is smiling and showing her hottest biggest boobs.
Hot Bangladeshi girl in a very sad scene.
she is looking to wards you.
Subscribe to:
Posts (Atom)